অর্ডার করুন এখনই
০১৭৫০-৬০৪০৪০

রাজশাহীর আম বিশ্বজুড়ে নাম

রাজশাহীর আম, বিশ্বব্যাপী যার নাম। স্বাদে আর গন্ধে অতুলনীয়। রাজশাহীতে ৪ মে থেকে শুরু হয়েছে ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’। আম পরিপক্ব হতে এখনো দেড় থেকে দুই সপ্তাহ সময় প্রয়োজন। আম পাকলে অন্তত দেড় হাজার কোটি টাকার বাণিজ্যের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। বাঘা উপজেলার এক বাগানের ৩০০ কেজি আম ইতালিতে পাঠানো হয়েছে। রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য মতে, এর আগে প্রতি মৌসুমে গড়ে আমের ব্যবসা ৭০০ থেকে ৮০০ কোটি টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল।

গত বছর এক হাজার কোটি টাকার মতো আমের বাণিজ্য হয়। এটি এবার দেড় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে এমনই প্রত্যাশা কৃষি বিভাগের। আর আমের জিআই স্বীকৃতির কারণে আম বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। রাজশাহী জেলায় গত মৌসুমে ১৮ হাজার ৫১৫ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছিল। এটি চলতি মৌসুমে বেড়ে ১৯ হাজার ৫৭৮ হেক্টরে উন্নীত হয়েছে। আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ২ লাখ ৫৮ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উন্নত জাতের অন্য আমগুলোর মধ্যে লক্ষণভোগ বা লখনা ও রাণীপছন্দ ২০ মে এবং হিমসাগর বা খিরসাপাত ২৫ মে থেকে পাড়া যাবে। এছাড়া ৬ জুন থেকে ন্যাংড়া, ১৫ জুন থেকে ফজলি ও ১০ জুন আম্রপালি এবং ১০ জুলাই থেকে আশ্বিনা ও বারি আম-৪ পাড়া যাবে। আর একই তারিখ ১০ জুলাই থেকে গৌড়মতি আম এবং ২০ আগস্ট ইলামতি আম আসবে বাজারে। এছাড়া বারোমাসি হিসাবে পরিচিত কাটিমন ও বারি আম-১১ সারা বছরই সংগ্রহ করা যাবে।
আম বিষয়ক খবর
রাজশাহীর আম বিশ্বজুড়ে নাম
রাজশাহীর আম, বিশ্বব্যাপী যার নাম। স্বাদে আর গন্ধে অতুলনীয়। রাজশাহীতে ৪ মে থেকে শুরু হয়েছে ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’। আম পরিপক্ব হতে এখনো দেড় থেকে দুই সপ্তাহ সময় প্রয়োজন। আম পাকলে অন্তত দেড় হাজার কোটি টাকার বাণিজ্যের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। বাঘ ... বিস্তারিত